Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর মাজার এবং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
স্থান

সন্তোষ, টাঙ্গাইল সদর

কিভাবে যাওয়া যায়

১। মহাখালি বাসস্ট্যান্ড থেকে নিরালা, ঝটিকা, ধলেশ্বরীসহ বিভিন্ন বাসে ১৩০/- টাকা থেকে ১৬০/- টাকা ভাড়ায় প্রায় তিন ঘণ্টায় করটিয়ায় পৌছাতে পারবেন। 

 ২। করটিয়া স্টপেজ থেকে রিকশা অথবা অটোরিকশায়  পৌছাতে পারবেন। 

যোগাযোগ

 

 

বিস্তারিত

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে মাভাবিপ্রবি) বাংলাদেশের একটি সরকারী পর্যায়ে পরিচালিত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৯৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত টাঙ্গাইলের সন্তোষে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর নামকরণ করা হয় বাংলাদেশের কিংবদন্তি রাজনৈতিক নেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নামানুসারে। এখানকার পড়াশোনার মাধ্যম ইংরেজি। পড়াশোনার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য এখানে শিক্ষক এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্রতি বছর স্নাতক পর্যায়ে প্রায় ৮১৫ জন শিক্ষার্থী এখানে ভর্তি হয়। শিক্ষকের সংখ্যা সাকুল্যে ২০৪ জন।

এই বিশ্ববিদ্যালয়টি টাঙ্গাইল সদর উপজেলার  উত্তর-পশ্চিমে মাওলানা ভাসানীর  স্মৃতিধন্য সন্তোষে অবস্থিত। এই ক্যাম্পাসের আয়তন প্রায় ৫৭.৯৫ একর। এই জায়গার ভেতরই বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি অনুষদ, প্রশাসনিক ভবন, পাঁচটি আবাসিক শিক্ষার্থী হল, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, খেলার মাঠ ইত্যাদি অবস্থিত। এছাড়া ক্যাম্পাসের অধিভুক্ত জায়গার ভেতরই মাওলানা ভাসানীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে নির্মিত ঐতিহাসিক দরবার হল, প্রখ্যাত সুফি সাধক পীর শাহ জামানের নামানুসারে পীর শাহ জামান দীঘি, মাওলানা ভাসানীর মাজার, একটি মসজিদসহ আরো বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এই অধিভুক্ত জায়গা ছাড়াও সন্তোষের অদূরে হ্রদখোলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূ-সম্পত্তি রয়েছে, যেখানে শিক্ষকদের আবাসন প্রকল্পটি প্রক্রিয়াধীন।

এটি বাংলাদেশের অন্যতম সেরা এবং নামী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ক্যাম্পাসের ভিউ এবং অবকাঠামোগত চোখকে প্রশান্ত করার জন্য অনেক মনোরম। আপনি মাটি স্পর্শ করে তাজা বাতাস পেতে পারেন। এটি মানসম্পন্ন শিক্ষা সরবরাহ করে এবং সম্প্রতি এটি গবেষণা খাতে দুর্দান্ত কাজ করছে। বছরের পর বছর ক্রমাগত অতিক্রম করে এটি আরও উন্নত ও সজ্জিত হচ্ছে।